০৩:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত‌্যায পাচজন গ্রেফতার

কালেরধারা
  • আপডেট সময় ০১:০১:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
  • / ৩ বার পড়া হয়েছে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা !
এ হত‌্যায় অংশ নেয় মোট পাঁচজনকে শনাক্তের পর গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছে পুলিশ। এর মধ্যে দুজন আলোচিত এই কিলিং মিশনে শুটার (গুলিবর্ষণকারী) হিসেবে অংশ নেন। তারা হলেন ফারুক ওরফে কুত্তা ফারুক ও রবিন। গ্রেপ্তার অন্য তিনজনের মধ্যে একজন হলেন ঘটনাস্থলে তাদের সঙ্গে সহযোগী হিসেবে থাকা রুবেল। অন্য দুজনের নাম তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। আটকদের মধ্যে কুত্তা ফারুক ও রবিন পেশাদার শুটার হিসেবে কাজ করেন। এই পাঁচজনকে আটকের তথ্য কালবেলাকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

তিনি বলেন, ‘তাদের (ফারুক, রবিন ও রুবেল) নরসিংদীর ইটাখোলা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর আগে তাদের সিলেটের মৌলভীবাজার থেকে অনুসরণ করা হয়। গ্রেপ্তারের পর তাদের নিয়ে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চালায় ডিবির দল। এই অভিযানে ঢাকার রায়েরবাজার এলাকা থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দুটি পিস্তল ও ছয় রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।’

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) লালবাগ বিভাগের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) এবং অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা তাদের গ্রেপ্তারে একযোগে অভিযান পরিচালনা করেছে। তদন্ত সংশ্লিষ্ট ডিএমপির এক উপকমিশনার (ডিসি) পদমর্যাদার কর্মকর্তাসহ একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মামুনকে হত্যার আগে অন্তত একজন তাকে অনুসরণ করছিল। মামুনকে লক্ষ্য করে দুজন গুলি করলেও আরও অন্তত দুটি ব্যাকআপ টিম আশপাশে ছিল, তাদের শনাক্তেও পুলিশ কাজ করছে

নিউজটি শেয়ার করুন

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত‌্যায পাচজন গ্রেফতার

আপডেট সময় ০১:০১:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা !
এ হত‌্যায় অংশ নেয় মোট পাঁচজনকে শনাক্তের পর গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছে পুলিশ। এর মধ্যে দুজন আলোচিত এই কিলিং মিশনে শুটার (গুলিবর্ষণকারী) হিসেবে অংশ নেন। তারা হলেন ফারুক ওরফে কুত্তা ফারুক ও রবিন। গ্রেপ্তার অন্য তিনজনের মধ্যে একজন হলেন ঘটনাস্থলে তাদের সঙ্গে সহযোগী হিসেবে থাকা রুবেল। অন্য দুজনের নাম তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। আটকদের মধ্যে কুত্তা ফারুক ও রবিন পেশাদার শুটার হিসেবে কাজ করেন। এই পাঁচজনকে আটকের তথ্য কালবেলাকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

তিনি বলেন, ‘তাদের (ফারুক, রবিন ও রুবেল) নরসিংদীর ইটাখোলা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর আগে তাদের সিলেটের মৌলভীবাজার থেকে অনুসরণ করা হয়। গ্রেপ্তারের পর তাদের নিয়ে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চালায় ডিবির দল। এই অভিযানে ঢাকার রায়েরবাজার এলাকা থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দুটি পিস্তল ও ছয় রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।’

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) লালবাগ বিভাগের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) এবং অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা তাদের গ্রেপ্তারে একযোগে অভিযান পরিচালনা করেছে। তদন্ত সংশ্লিষ্ট ডিএমপির এক উপকমিশনার (ডিসি) পদমর্যাদার কর্মকর্তাসহ একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মামুনকে হত্যার আগে অন্তত একজন তাকে অনুসরণ করছিল। মামুনকে লক্ষ্য করে দুজন গুলি করলেও আরও অন্তত দুটি ব্যাকআপ টিম আশপাশে ছিল, তাদের শনাক্তেও পুলিশ কাজ করছে