ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু থানা অফিসার ইনচার্জ শহিদুল ইসলাম হাওলাদার, কালীগঞ্জ থানা থেকে এক্’ই জেলার হরিণাকুন্ডু থানাতে ১৮/৬/২০২৬ ইং তারিখে যোগদান করেন। হরিণাকুন্ডু থানাতে যোগদান করার পর থেকেই আশ্চর্য জনক ভাবে পাল্টাতে শুরু করেছে উপজেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এ যেন অফিসার ইনচার্জ শহিদুল ইসলাম হাওলাদারের এক কারিসমা। তাছাড়া অপরাধীরা যেন তার নাম শ্রবন করলেই সব অপরাধ করার চিন্তা ভাবনা ভুলে যায়। তিনি যোগদান করার পর থেকেই উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ও গ্রাম থেকে মাদক কারবারি, বিভিন্ন মামলার আসামি, লিখিত অভিযোগের সমাধান, অভিযোগ মামলা উপযোগী হলে মামলা,মাদক ব্যবসায়ী, মাদক সেবনকারী,ইভটিজিং, মোবাইল গেম ফ্রী ফায়ার, চুরি, ডাকাতি সহ বাল্যবিবাহ, ছিনতাই কারি এইসব অপরাধ মূলক আসামিদের গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করছেন। অপরাধীদের কাছে হরিনাকুন্ডু থানার পুলিশ এখন মূর্তিমান আতঙ্ক।
ভালো কাজ করার কারণে উপজেলার নানা শ্রেণির পেশার মানুষ হরিণাকুন্ডু থানার কর্মরতদের প্রশংসা ও বিশ্বাস করছে, ক্রমান্বয়ে প্রশংসা কারীদের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

হরিনাকুন্ডু পুলিশের এই চৌকস কর্মকর্তার প্রশংসা করে মিডিয়া তালিকা ভুক্ত জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় হরিণাকুন্ডু উপজেলার সাংবাদিক মহোদয়েরা তুলে ধরেছেন। হরিণাকুন্ডু থানায় যোগদানের পর থেকে তিনি এলাকার শান্তি শৃঙ্খলা নিশ্চিত ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে একের পর এক যে অভিযান পরিচালনা করছেন যা অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখেন।
কৌতূহল বসত তার এই অপরাধ দমন কারিশমাটিক বিষয়ে জানতে চাইলে হরিণাকুন্ডু থানা ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ শহিদুল ইসলাম হাওলাদার আমাদেরকে জানান , যে জনগণ পুলিশের বন্ধু, জনগণের সেবায় পুলিশের মুখ্য দায়িত্ব। তিনি আরো বলেন, যেদিন থেকে পুলিশের ইউনিফর্ম পরিধান করেছি সেদিন থেকেই জনগণের সেবায় নিজেকে নিবেদিত রেখেছি পাশাপাশি পুলিশ ডিপার্টমেন্টের একক অর্জন বলে কোন কথা নেই যা কিছু অর্জন হয় তা আমাদের সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সম্ভব হয় তবে সেখানে ডিপার্টমেন্টের ঊর্ধ্বতনদের নির্দেশনা থাকে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।