১১:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

শ্রীপুর শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী মা ও শিশু রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতাল নিয়ে ষড়যন্ত্র।

কালেরধারা
  • আপডেট সময় ০৯:৩১:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
  • / ৩৩ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি সুবির ঘোষ।

আজ ১৪ই নভেম্বর রোজ শুক্রবার বিকাল ৫ ঘটিকার সময় মাগুরা শ্রীপুর টুপি পাড়া গ্রামে অবস্থিত শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী রেড ক্রিসেন্ট মা ও শিশু হাসপাতাল নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রের
কথা জানান,জেলা বিএনপি’র সদস্য,ও শ্রীপুর উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি,এবং সাবেক চেয়ারম্যান, বদরুল আলম হিরো বলেন, আমি আড়াই মাস আগে রেড ক্রিসেন্ট অফিসে আসি,সেখানে উপস্থিত ছিলেন,বর্তমান মাগুরা ২ আসনের এমপি পদপ্রার্থী আলহাজ্ব মনোয়ার হোসেন খান। ওখান থেকে বিষয়টা জানা হলো শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী নামটা পরিবর্তনের করা হবে। ইতিপূর্বে জেলা প্রশাসক মহোদয় কে জানানো হয়েছে।ও এলাকাবাসী লিখিত দিয়েছে এরপর ব্যক্তিগতভাবে আমি ঢাকাতে গিয়েছি আমাদের প্রেস সচিব আজকের প্রধান অতিথি একজন ভালো মানুষ তিনি বলেছেন। হাসপাতাল যেখানে আছে ওখানেই থাকবে কারণ ওটা জনগণের কল্যাণের জন্য,ওখান থেকে উঠবে কেন।এবং বর্তমান মাগুরা ২ আসনের এমপি পদপ্রার্থী আলহাজ্ব মনোয়ার হোসেন খান,বলেছেন হাসপাতাল যেখানে আছে ওখানেই থাকবে।এবং আমি জীবিত থাকতে ওখান থেকে কোথাও যাবে না।

এবং রেড ক্রিসেন্ট অফিসে যাই, ওখানে চেয়ারম্যান কে পাই নাই আমরা। মহাসচিব কে পেয়েছি উনি একজন অত্যন্ত ভালো মনের মানুষ উনি বলেন হাসপাতালটি উঠবে না। সাবেক চেয়ারম্যান, বদরুল আলম হিরো আরো বলেন, কর্তৃপক্ষের নিকট ও বর্তমান রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মহোদয়ের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। যে হাসপাতালটি যেখানে অবস্থিত আছেন,এখান থেকে মাগুরা ও দায়রাপুর হাসপাতাল ১০ থেকে ১২ কিলোমিটার দূরত্ব। এবং হাসপাতালটি এখানে থাকলে তিন থেকে চারটি ইউনিয়ন বাসির উপকার হবে। এবং হাসপাতালটি যেন ১০ সহ্য ও যে প্রকার চিকিৎসা দিলে উপকৃত হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।
আসলে যে গুঞ্জন শুনছি হাসপাতাল বিলুপ্তি করা হবে।সেটা একমাত্র হাসপাতালের চেয়ারম্যান যদি মনে করেন, তাহলে সম্ভব। ,শ্রীপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক চৌধুরী রেজাউল হক মিন্টু বলেন,এই হাসপাতালে প্রতি মাসে ২৫০ শো থেকে শুরু করে।
৫০০ পর্যন্ত রোগী এখানে আসেন,তার ভিতরে মা, শিশু, বোন ও মুরুব্বিরাও আসেন। কিন্তু একজন টেকনোশিয়ান বদলি হওয়ার কারণে,ভালোভাবে চিকিৎসা পাচ্ছেন না।এবং রেড ক্রিসেন্ট ৫০% ছাড় দিয়েছেন। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় এখান থেকে মাগুরা বা দায়রাপুর গিয়ে পরীক্ষা করায় নিয়ে আসতে ব্যয়বহল ও ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তাই কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানাই হাসপাতালটি যেন দ্রুত দশ সহ্য বিশিষ্ট হাসপাতালে পরিণত হয়।আরো বলেন,একটি কুচক্রী মহল যড়যন্ত করে চলেছে। সকল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আমরা শ্রীপুর বাসী একতা হয়ে মিডিয়ার মাধ্যমে জানাইতে চাই চিকিৎসা সেবা থেকে বন্চিত এলাকাবাসীর পাশে থাকবো।

আরো উপস্থিত ছিলেন, স সাধারণ সম্পাদক মুন্সী রেজাউল ইসলাম ওবিএনপিনেতা হেমায়েত উল্ল্যাহ, রুমী মীর, মোঃ টগর শিকদার , মোঃ আতিক বিল্লাহ সবাই হাসপাতালে বেহাল অবস্হার কথা তুলে ধরেন লোক বল নাই দ্রত লোকবল নিয়োগ দিয়ে উন্নিত ও চিকিৎসা সেবা থেকে বন্চিত এলাকাবাসীর পাশে থাকার জন্য সরকারের প্রতি দাবী জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

শ্রীপুর শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী মা ও শিশু রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতাল নিয়ে ষড়যন্ত্র।

আপডেট সময় ০৯:৩১:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

বিশেষ প্রতিনিধি সুবির ঘোষ।

আজ ১৪ই নভেম্বর রোজ শুক্রবার বিকাল ৫ ঘটিকার সময় মাগুরা শ্রীপুর টুপি পাড়া গ্রামে অবস্থিত শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী রেড ক্রিসেন্ট মা ও শিশু হাসপাতাল নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রের
কথা জানান,জেলা বিএনপি’র সদস্য,ও শ্রীপুর উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি,এবং সাবেক চেয়ারম্যান, বদরুল আলম হিরো বলেন, আমি আড়াই মাস আগে রেড ক্রিসেন্ট অফিসে আসি,সেখানে উপস্থিত ছিলেন,বর্তমান মাগুরা ২ আসনের এমপি পদপ্রার্থী আলহাজ্ব মনোয়ার হোসেন খান। ওখান থেকে বিষয়টা জানা হলো শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী নামটা পরিবর্তনের করা হবে। ইতিপূর্বে জেলা প্রশাসক মহোদয় কে জানানো হয়েছে।ও এলাকাবাসী লিখিত দিয়েছে এরপর ব্যক্তিগতভাবে আমি ঢাকাতে গিয়েছি আমাদের প্রেস সচিব আজকের প্রধান অতিথি একজন ভালো মানুষ তিনি বলেছেন। হাসপাতাল যেখানে আছে ওখানেই থাকবে কারণ ওটা জনগণের কল্যাণের জন্য,ওখান থেকে উঠবে কেন।এবং বর্তমান মাগুরা ২ আসনের এমপি পদপ্রার্থী আলহাজ্ব মনোয়ার হোসেন খান,বলেছেন হাসপাতাল যেখানে আছে ওখানেই থাকবে।এবং আমি জীবিত থাকতে ওখান থেকে কোথাও যাবে না।

এবং রেড ক্রিসেন্ট অফিসে যাই, ওখানে চেয়ারম্যান কে পাই নাই আমরা। মহাসচিব কে পেয়েছি উনি একজন অত্যন্ত ভালো মনের মানুষ উনি বলেন হাসপাতালটি উঠবে না। সাবেক চেয়ারম্যান, বদরুল আলম হিরো আরো বলেন, কর্তৃপক্ষের নিকট ও বর্তমান রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মহোদয়ের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। যে হাসপাতালটি যেখানে অবস্থিত আছেন,এখান থেকে মাগুরা ও দায়রাপুর হাসপাতাল ১০ থেকে ১২ কিলোমিটার দূরত্ব। এবং হাসপাতালটি এখানে থাকলে তিন থেকে চারটি ইউনিয়ন বাসির উপকার হবে। এবং হাসপাতালটি যেন ১০ সহ্য ও যে প্রকার চিকিৎসা দিলে উপকৃত হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।
আসলে যে গুঞ্জন শুনছি হাসপাতাল বিলুপ্তি করা হবে।সেটা একমাত্র হাসপাতালের চেয়ারম্যান যদি মনে করেন, তাহলে সম্ভব। ,শ্রীপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক চৌধুরী রেজাউল হক মিন্টু বলেন,এই হাসপাতালে প্রতি মাসে ২৫০ শো থেকে শুরু করে।
৫০০ পর্যন্ত রোগী এখানে আসেন,তার ভিতরে মা, শিশু, বোন ও মুরুব্বিরাও আসেন। কিন্তু একজন টেকনোশিয়ান বদলি হওয়ার কারণে,ভালোভাবে চিকিৎসা পাচ্ছেন না।এবং রেড ক্রিসেন্ট ৫০% ছাড় দিয়েছেন। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় এখান থেকে মাগুরা বা দায়রাপুর গিয়ে পরীক্ষা করায় নিয়ে আসতে ব্যয়বহল ও ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তাই কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানাই হাসপাতালটি যেন দ্রুত দশ সহ্য বিশিষ্ট হাসপাতালে পরিণত হয়।আরো বলেন,একটি কুচক্রী মহল যড়যন্ত করে চলেছে। সকল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আমরা শ্রীপুর বাসী একতা হয়ে মিডিয়ার মাধ্যমে জানাইতে চাই চিকিৎসা সেবা থেকে বন্চিত এলাকাবাসীর পাশে থাকবো।

আরো উপস্থিত ছিলেন, স সাধারণ সম্পাদক মুন্সী রেজাউল ইসলাম ওবিএনপিনেতা হেমায়েত উল্ল্যাহ, রুমী মীর, মোঃ টগর শিকদার , মোঃ আতিক বিল্লাহ সবাই হাসপাতালে বেহাল অবস্হার কথা তুলে ধরেন লোক বল নাই দ্রত লোকবল নিয়োগ দিয়ে উন্নিত ও চিকিৎসা সেবা থেকে বন্চিত এলাকাবাসীর পাশে থাকার জন্য সরকারের প্রতি দাবী জানান।