১০:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫

তহশীলদার আক্তার হোসেনের অনিয়মে লাগাম নেই

কালেরধারা
  • আপডেট সময় ১২:১৭:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫
  • / ৫০ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:

মাদারীপুর সদর উপজেলার ঘটমাঝি ইউনিয়নের সহকারী ভূমি কর্মকর্তা (তহশীলদার) হিসেবে কর্মরত আক্তার হোসেনের বিরুদ্ধে ওঠেছে একের পর এক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ। এর আগে তিনি শিবচর উপজেলার বহেরাতলা ইউনিয়নে দায়িত্ব পালনকালে একইভাবে নানা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

ভূমি অফিসের সেবাগ্রহীতাদের অভিযোগ— নামজারি ও পর্চা উত্তোলনের জন্য আক্তার হোসেন নিয়মিতভাবে হাজার হাজার টাকা ঘুষ নেন।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, শিবচরের বহেরাতলা এলাকার এক ব্যক্তি ঘটমাঝি ইউনিয়ন ভূমি অফিসে এসে অভিযোগ করেন যে, আক্তার হোসেন তার তিনটি নামজারি করার জন্য দেড় লাখ টাকা নেন। এর মধ্যে দুটি নামজারি সম্পন্ন হলেও একটি এখনো করেননি। তাছাড়া কয়েকটি দলিলের কপি নেওয়ার পরও তা ফেরত দেননি, ফলে ওই ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। নিরাপত্তার কারণে তিনি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক।

এছাড়া জানা গেছে, আক্তার হোসেন সদর উপজেলার পাঁচখোলা এলাকার বাসিন্দা। তিনি এক সাবেক সরকারি কর্মকর্তার নাম ব্যবহার করে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করেন।
তার অনিয়মের বিষয়ে জানতে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।

নিউজটি শেয়ার করুন

তহশীলদার আক্তার হোসেনের অনিয়মে লাগাম নেই

আপডেট সময় ১২:১৭:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার:

মাদারীপুর সদর উপজেলার ঘটমাঝি ইউনিয়নের সহকারী ভূমি কর্মকর্তা (তহশীলদার) হিসেবে কর্মরত আক্তার হোসেনের বিরুদ্ধে ওঠেছে একের পর এক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ। এর আগে তিনি শিবচর উপজেলার বহেরাতলা ইউনিয়নে দায়িত্ব পালনকালে একইভাবে নানা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

ভূমি অফিসের সেবাগ্রহীতাদের অভিযোগ— নামজারি ও পর্চা উত্তোলনের জন্য আক্তার হোসেন নিয়মিতভাবে হাজার হাজার টাকা ঘুষ নেন।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, শিবচরের বহেরাতলা এলাকার এক ব্যক্তি ঘটমাঝি ইউনিয়ন ভূমি অফিসে এসে অভিযোগ করেন যে, আক্তার হোসেন তার তিনটি নামজারি করার জন্য দেড় লাখ টাকা নেন। এর মধ্যে দুটি নামজারি সম্পন্ন হলেও একটি এখনো করেননি। তাছাড়া কয়েকটি দলিলের কপি নেওয়ার পরও তা ফেরত দেননি, ফলে ওই ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। নিরাপত্তার কারণে তিনি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক।

এছাড়া জানা গেছে, আক্তার হোসেন সদর উপজেলার পাঁচখোলা এলাকার বাসিন্দা। তিনি এক সাবেক সরকারি কর্মকর্তার নাম ব্যবহার করে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করেন।
তার অনিয়মের বিষয়ে জানতে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।