০৯:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

ছাত্র অ‌ধিকার নেতার বাস্তব আবেগী পোস্ট,নুরুই একমাত্র লোক যে ফ‌্যা‌সি‌স্টের বিরু‌দ্ধে সোচ্চার ছিল

নিজস্ব সংবাদ:
  • আপডেট সময় ১০:৪৮:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫
  • / ৬ বার পড়া হয়েছে

#নুরুল_হক_নুর কে যেদিন #ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরির সামনে বেধড়ক পে/টানো হয়। সেদিন আমাদের সকলের লাইব্রেরির সামনে উপস্থিত হয়ে প্রোগ্রাম শুরুর কথা ছিলো ।
সেদিন মূলত ছাত্রলীগের পরিকল্পনা ছিলো #Md_Rashed_Khan কে
মে/রে #শিবির বলে #পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার ।
ভাগ্য ভালো সে অল্পের জন্য সেদিন বেঁচে গেছিলো ।
আমি সবে মাত্র লাইব্রেরির পাশে এসেছি ।
সেই মুহূর্তে লাইব্রেরির সামনে নুরের উপর হা/মলা করে ছাত্রলীগ ।
আমাকে জোর করে সেখান থেকে ধরে নিয়ে গেছিলো Sohel Rana.
নইলে আমার কপালে ও সেদিন আচ্ছামত ধো/লাই জুটতো ।
যা পরবর্তীতে শহীদ মিনারে খেয়েছিলাম ।
নুর কে বাঁচানোর চেষ্টা যে শিক্ষক করছিলেন তাকেও হেনস্তা হতে হয় সেদিন ।

এরপরে নুরের উপর সব থেকে ভয়াবহ হামলা হয় ডাকসুতে ।
নুর কে বাঁচাতে মারাত্মক আহত হয় A Pm Suhel, Muhammad Tuhin Farabi, Nazmul Hasan, Monjor Morshed, আমিনুল ইসলাম নূর সহ অনেকেই ।
সেদিন ছাত্রলীগ ওদের মে/রে ফেলার উদ্দেশ্যে ই হামলা চালিয়েছিলো ।
কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এখনের যত ছাত্রলীগ বিরোধী নেতা তখন কাউকে পাওয়া যায়নি ।

চাচা আপন প্রাণ বাঁচা বলে সবাই ছাত্রলীগের ছত্রছায়ায় মনুষ্যত্ব বিসর্জন দিয়ে এসব উপভোগ করে গেছে ।
২০১৮ সালের আগে হাসিনার বিরুদ্ধে এত বড় ছাত্র আন্দোলন হয়নি ।
কোটার জন্য অনেক আন্দোলন হয়েছে কিন্তু হাসিনার চোখে চোখ রেখে কথা বলার শুরু হয়েছে ১৮ থেকেই ।

আওয়ামী রেজিমে হাসিনা কে খুশি না করে প্রাণে বেঁচে থাকা বহু কষ্টের কাজ ছিলো ।
নুরুল হক নুর তাকে গণভবনে গিয়ে মা ডেকে আসছে এটা নিয়ে আমরা সবাই আপত্তি করছিলাম ।
এটা নিয়ে একদল এখনো ট্রল করে ।
অথচ সেই সময়ের সিচুয়েশন কি ছিলো এইটা এরা এখন স্বীকার করে না ।

অথচ এরা যদি সেই ১৮ তে এভাবে এগিয়ে আসতো হাসিনা সেবার ই বিতাড়িত হতো ।
শহীদ মিনারে যখন মা/র খেয়ে কাঁদছিলাম,সাহায্য চাইছিলাম।
কোন বড় নেতা আসে নাই বাঁচাইতে ।
সামান্য প্রতিবাদ কইরা একটা মিছিল করতে পারে নাই ।
মিডিয়া কর্মীরা মা/ইর থেকে বাঁচাইছিলো শেষে ।
বিরোধী রাজনৈতিক নেতারা শুধু নিন্দা জানাইছে,সহমর্মিতা জানাইছে ।
অতটুকু সহমর্মিতার জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা থাকবে ।
আর আপনারা এখন বড় লেকচার শোনালেই সব ভুলে যাব তাইনা?

২৪ হইছে এদেশের সকল শ্রেণীর মানুষ মুক্তি চাইছে বলেই ।
১৬ জুলাইয়ের পরে হাসিনার পতন নিশ্চিত হয়ে গেছিলো ।
কারণ এদেশের ছাত্র সমাজের বুকে গু/লি চালিয়ে কোন সরকার টেকে নাই ।
ইতিহাসে এই নজির পাবেন না ।

সুদিন আসছে বলে দুর্দিনে যারা লড়াই করে গেছে তাদের অসম্মান করার চেষ্টা কইরেন না ।
তাদের কাজের সমালোচনা থাকলে করেন ।
কিন্তু সবার ত্যাগ কে অস্বীকার করার অপচেষ্টা বাদ দিয়েন । এটা ছাত্রলীগের চাইতেও নোংরামি ।

ছোটলোক আর লুঙ্গীর তলায় থাকা পাবলিক এসব করে ।
৫ আগষ্টের পরে অনেক জ্ঞান দেওয়া পাবলিক দেখি ।
অথচ ৫ আগষ্টের আগে হাসিনার বিরুদ্ধে এদের একটা টু শব্দ করতে দেখি নাই ।
হাসিনার বিরুদ্ধে একদিনের জন্য হলেও কোন মিছিলে নামতে দেখি নাই ।
অন্যায়ের বিরুদ্ধে কোন আওয়াজ ওঠাতে দেখি নাই ।
অথচ ৫ আগষ্টের পরে নেতার অভাব নাই ।

৫ আগষ্ট না আসলে যাদের
ফাঁ/সি হইতো ।
যাদের জীবন শেষ হয়ে যাইতো ।
আমি তাদের ই নায়ক হিসেবে দেখি ।
৫ আগষ্ট আল্লাহর অশেষ রহমত,মজলুমের কান্না,বীরদের রক্তের বিনিময়ে আসছে ।
আর শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আল্লাহ দেশের হাজারো মানুষের জীবন বাঁচিয়ে দিয়েছে ।
নইলে এদেশের আকাশ থেকে স্বৈরাচারের ছায়া ২০৫০ সালের আগে যেত না ।
কোন বিজয় এক দিনে আসে না ।
প্রত্যেকের এলাকার দিকে তাকায় দেখেন ।
কারা ৫ আগষ্টের আগে আপনার উপর অন্যায় হওয়া দেখে কথা বলেছে ।
কারা নির্যাতন সহ্য করে হাসিনার বিরুদ্ধে গিয়েছে ।
আর ৫ আগষ্টের পরে কারা বিপ্লবী সেজেছে এবং বড় নেতা হয়েছে ।
নিজেরাই মিলায় দেখেন ।
আর এভাবে ই ৭১ ও হাতছাড়া হইছিলো ।

হাসিনার করা অত্যাচার কখনো ভুলবো না ।
যারা হাসিনার রোষানলে পড়ে ছাত্রলীগের মা/ইর খাইছে তারা জানে হাসিনা আর ছাত্রলীগ কেমন ছিলো ।
যারা গ্রেফতার হইছে রিমান্ডে গেছে, জেল খাটছে তারা জানে হাসিনা কেমন ছিলো ।

৫ আগষ্ট এমনি এমনি আসে নাই ।
এর ভিত্তি তৈরি করতে হইছে ।
আর দেশের সকল নিপিড়ীত মানুষের কান্না,রক্তের বিনিময়ে আসছে এই স্বাধীনতা ।
আমার মায়ের কান্না,বদদোয়া ও আছে তার মধ্যে ।
সেই পুলিশ আর ছাত্রলীগের নেতাদের হাত ধ্বংস হয়ে যাক যারা গায়ে হাত তুলেছিলো ।

নিরপরাধ হয়ে জেলে পচা মানুষের অভিশাপ ও আছে এর মধ্যে ।
হাসিনার আমলে যারা ১ দিনের জন্য হলেও নির্যাতনের স্বীকার হয় নাই ।
এরা বুঝবে না হাসিনা আর আওয়ামিলীগের স্বরূপ কেমন ছিলো ।
সন্তান কে দফায় দফায় পিটিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিয়ে । মিথ্যা মামলায় জেল খাটানো মায়েরা জানে হাসিনা কেমন ছিলো ।
আদালত চত্বর সাক্ষী হয়েছে হাজারো মজলুমের আর্তচিৎকার ।
আর যারা গুম হয়ে গেছে তাদের তো কোন অস্তিত্ব ই নেই ।
হাসিনাহীন দেশে এখন বড় বড় লেকচার দেওয়া যত সহজ । হাসিনার আমলে তার বিরুদ্ধে একটা শব্দ উচ্চারণ তত কঠিন ছিলো ।
৫ আগষ্টের পরে বিপ্লবী সাজা আর বড় রাজনীতিবিদ সাজা লোকদের আমি প্রচন্ড ঘৃণা করি ।
এদের মতো সুবিধাবাদীদের জন্য ই হাসিনার মতো রাক্ষসী এদেশের মানুষের উপর জুলুম করতে পারছে ।
অন্যায় করা এবং তা সহ্য করা উভয় ই সমান ।
জালিমের শাসনামলে যারা চুপ থাকে এদের চাইতে নিকৃষ্ট আর কেউ হতে পারে না ৷
এদের চুপ থাকাই জালিম কে শক্তি দেয় ।
নুরুল হক নুর সহ যারা হাসিনার পুরো সময়ে ওর বিরুদ্ধে কথা বলে গেছে সেই সকল মানুষ আমার কাছে হিরো ।

যারা হাসিনার মতো রাক্ষসী কে বুঝিয়েছে, আসছে ফাগুন আমরা দ্বিগুণ হবো তাদের প্রত্যেক কে আমি সম্মান করি ❤️❤️❤️❤️❤️
এরাই আমাদের মুক্তির কান্ডারী ছিলো ।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ছাত্র অ‌ধিকার নেতার বাস্তব আবেগী পোস্ট,নুরুই একমাত্র লোক যে ফ‌্যা‌সি‌স্টের বিরু‌দ্ধে সোচ্চার ছিল

আপডেট সময় ১০:৪৮:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫

#নুরুল_হক_নুর কে যেদিন #ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরির সামনে বেধড়ক পে/টানো হয়। সেদিন আমাদের সকলের লাইব্রেরির সামনে উপস্থিত হয়ে প্রোগ্রাম শুরুর কথা ছিলো ।
সেদিন মূলত ছাত্রলীগের পরিকল্পনা ছিলো #Md_Rashed_Khan কে
মে/রে #শিবির বলে #পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার ।
ভাগ্য ভালো সে অল্পের জন্য সেদিন বেঁচে গেছিলো ।
আমি সবে মাত্র লাইব্রেরির পাশে এসেছি ।
সেই মুহূর্তে লাইব্রেরির সামনে নুরের উপর হা/মলা করে ছাত্রলীগ ।
আমাকে জোর করে সেখান থেকে ধরে নিয়ে গেছিলো Sohel Rana.
নইলে আমার কপালে ও সেদিন আচ্ছামত ধো/লাই জুটতো ।
যা পরবর্তীতে শহীদ মিনারে খেয়েছিলাম ।
নুর কে বাঁচানোর চেষ্টা যে শিক্ষক করছিলেন তাকেও হেনস্তা হতে হয় সেদিন ।

এরপরে নুরের উপর সব থেকে ভয়াবহ হামলা হয় ডাকসুতে ।
নুর কে বাঁচাতে মারাত্মক আহত হয় A Pm Suhel, Muhammad Tuhin Farabi, Nazmul Hasan, Monjor Morshed, আমিনুল ইসলাম নূর সহ অনেকেই ।
সেদিন ছাত্রলীগ ওদের মে/রে ফেলার উদ্দেশ্যে ই হামলা চালিয়েছিলো ।
কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এখনের যত ছাত্রলীগ বিরোধী নেতা তখন কাউকে পাওয়া যায়নি ।

চাচা আপন প্রাণ বাঁচা বলে সবাই ছাত্রলীগের ছত্রছায়ায় মনুষ্যত্ব বিসর্জন দিয়ে এসব উপভোগ করে গেছে ।
২০১৮ সালের আগে হাসিনার বিরুদ্ধে এত বড় ছাত্র আন্দোলন হয়নি ।
কোটার জন্য অনেক আন্দোলন হয়েছে কিন্তু হাসিনার চোখে চোখ রেখে কথা বলার শুরু হয়েছে ১৮ থেকেই ।

আওয়ামী রেজিমে হাসিনা কে খুশি না করে প্রাণে বেঁচে থাকা বহু কষ্টের কাজ ছিলো ।
নুরুল হক নুর তাকে গণভবনে গিয়ে মা ডেকে আসছে এটা নিয়ে আমরা সবাই আপত্তি করছিলাম ।
এটা নিয়ে একদল এখনো ট্রল করে ।
অথচ সেই সময়ের সিচুয়েশন কি ছিলো এইটা এরা এখন স্বীকার করে না ।

অথচ এরা যদি সেই ১৮ তে এভাবে এগিয়ে আসতো হাসিনা সেবার ই বিতাড়িত হতো ।
শহীদ মিনারে যখন মা/র খেয়ে কাঁদছিলাম,সাহায্য চাইছিলাম।
কোন বড় নেতা আসে নাই বাঁচাইতে ।
সামান্য প্রতিবাদ কইরা একটা মিছিল করতে পারে নাই ।
মিডিয়া কর্মীরা মা/ইর থেকে বাঁচাইছিলো শেষে ।
বিরোধী রাজনৈতিক নেতারা শুধু নিন্দা জানাইছে,সহমর্মিতা জানাইছে ।
অতটুকু সহমর্মিতার জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা থাকবে ।
আর আপনারা এখন বড় লেকচার শোনালেই সব ভুলে যাব তাইনা?

২৪ হইছে এদেশের সকল শ্রেণীর মানুষ মুক্তি চাইছে বলেই ।
১৬ জুলাইয়ের পরে হাসিনার পতন নিশ্চিত হয়ে গেছিলো ।
কারণ এদেশের ছাত্র সমাজের বুকে গু/লি চালিয়ে কোন সরকার টেকে নাই ।
ইতিহাসে এই নজির পাবেন না ।

সুদিন আসছে বলে দুর্দিনে যারা লড়াই করে গেছে তাদের অসম্মান করার চেষ্টা কইরেন না ।
তাদের কাজের সমালোচনা থাকলে করেন ।
কিন্তু সবার ত্যাগ কে অস্বীকার করার অপচেষ্টা বাদ দিয়েন । এটা ছাত্রলীগের চাইতেও নোংরামি ।

ছোটলোক আর লুঙ্গীর তলায় থাকা পাবলিক এসব করে ।
৫ আগষ্টের পরে অনেক জ্ঞান দেওয়া পাবলিক দেখি ।
অথচ ৫ আগষ্টের আগে হাসিনার বিরুদ্ধে এদের একটা টু শব্দ করতে দেখি নাই ।
হাসিনার বিরুদ্ধে একদিনের জন্য হলেও কোন মিছিলে নামতে দেখি নাই ।
অন্যায়ের বিরুদ্ধে কোন আওয়াজ ওঠাতে দেখি নাই ।
অথচ ৫ আগষ্টের পরে নেতার অভাব নাই ।

৫ আগষ্ট না আসলে যাদের
ফাঁ/সি হইতো ।
যাদের জীবন শেষ হয়ে যাইতো ।
আমি তাদের ই নায়ক হিসেবে দেখি ।
৫ আগষ্ট আল্লাহর অশেষ রহমত,মজলুমের কান্না,বীরদের রক্তের বিনিময়ে আসছে ।
আর শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আল্লাহ দেশের হাজারো মানুষের জীবন বাঁচিয়ে দিয়েছে ।
নইলে এদেশের আকাশ থেকে স্বৈরাচারের ছায়া ২০৫০ সালের আগে যেত না ।
কোন বিজয় এক দিনে আসে না ।
প্রত্যেকের এলাকার দিকে তাকায় দেখেন ।
কারা ৫ আগষ্টের আগে আপনার উপর অন্যায় হওয়া দেখে কথা বলেছে ।
কারা নির্যাতন সহ্য করে হাসিনার বিরুদ্ধে গিয়েছে ।
আর ৫ আগষ্টের পরে কারা বিপ্লবী সেজেছে এবং বড় নেতা হয়েছে ।
নিজেরাই মিলায় দেখেন ।
আর এভাবে ই ৭১ ও হাতছাড়া হইছিলো ।

হাসিনার করা অত্যাচার কখনো ভুলবো না ।
যারা হাসিনার রোষানলে পড়ে ছাত্রলীগের মা/ইর খাইছে তারা জানে হাসিনা আর ছাত্রলীগ কেমন ছিলো ।
যারা গ্রেফতার হইছে রিমান্ডে গেছে, জেল খাটছে তারা জানে হাসিনা কেমন ছিলো ।

৫ আগষ্ট এমনি এমনি আসে নাই ।
এর ভিত্তি তৈরি করতে হইছে ।
আর দেশের সকল নিপিড়ীত মানুষের কান্না,রক্তের বিনিময়ে আসছে এই স্বাধীনতা ।
আমার মায়ের কান্না,বদদোয়া ও আছে তার মধ্যে ।
সেই পুলিশ আর ছাত্রলীগের নেতাদের হাত ধ্বংস হয়ে যাক যারা গায়ে হাত তুলেছিলো ।

নিরপরাধ হয়ে জেলে পচা মানুষের অভিশাপ ও আছে এর মধ্যে ।
হাসিনার আমলে যারা ১ দিনের জন্য হলেও নির্যাতনের স্বীকার হয় নাই ।
এরা বুঝবে না হাসিনা আর আওয়ামিলীগের স্বরূপ কেমন ছিলো ।
সন্তান কে দফায় দফায় পিটিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিয়ে । মিথ্যা মামলায় জেল খাটানো মায়েরা জানে হাসিনা কেমন ছিলো ।
আদালত চত্বর সাক্ষী হয়েছে হাজারো মজলুমের আর্তচিৎকার ।
আর যারা গুম হয়ে গেছে তাদের তো কোন অস্তিত্ব ই নেই ।
হাসিনাহীন দেশে এখন বড় বড় লেকচার দেওয়া যত সহজ । হাসিনার আমলে তার বিরুদ্ধে একটা শব্দ উচ্চারণ তত কঠিন ছিলো ।
৫ আগষ্টের পরে বিপ্লবী সাজা আর বড় রাজনীতিবিদ সাজা লোকদের আমি প্রচন্ড ঘৃণা করি ।
এদের মতো সুবিধাবাদীদের জন্য ই হাসিনার মতো রাক্ষসী এদেশের মানুষের উপর জুলুম করতে পারছে ।
অন্যায় করা এবং তা সহ্য করা উভয় ই সমান ।
জালিমের শাসনামলে যারা চুপ থাকে এদের চাইতে নিকৃষ্ট আর কেউ হতে পারে না ৷
এদের চুপ থাকাই জালিম কে শক্তি দেয় ।
নুরুল হক নুর সহ যারা হাসিনার পুরো সময়ে ওর বিরুদ্ধে কথা বলে গেছে সেই সকল মানুষ আমার কাছে হিরো ।

যারা হাসিনার মতো রাক্ষসী কে বুঝিয়েছে, আসছে ফাগুন আমরা দ্বিগুণ হবো তাদের প্রত্যেক কে আমি সম্মান করি ❤️❤️❤️❤️❤️
এরাই আমাদের মুক্তির কান্ডারী ছিলো ।